Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

কৃত্রিম প্রজনন কেন্দ্র

বাঘুটিয়া ইউনিয়নের অভ্যন্তরে সরকারি  কোন  কৃত্রিম প্রজনন কেন্দ্র নাই। বেসরকারী ভাবে জালশুকা বাজারে একটি কৃত্রিম প্রজনন কেন্দ্র আছে। 

 

কৃত্রিম প্রজননের উদেশ্য

১.কম সময়ে গরুর জাত উন্নত করা।

২. অধিক কর্মসংস্থানের সুবিধা।

৩.দুধ ও মাংসের ঘাটতি পুরন করা।

৪. আমিষ খাদ্যের উৎপাদন বৃদ্ধি করা।

কৃত্রিমপ্রজননের সুবিধা

১. একটি ষাঁড় থেকে প্রতিবারের সংগৃহিতবীর্য প্রক্রিয়াজাত করে ৩০০-৪০০টি গাভীকে প্রজনন করা যায়।

২. গাভীরগর্ভধারনের হার বৃদ্ধি পায়।

৩. বেশি ষাঁড় পোষার দরকার হয়না,ফলে ব্যয়হ্রাস পায়।

৪. ভিন্ন ভিন্ন জাত বা প্রজাতির মধ্যে প্রজনন করে উন্নতজাত তৈরী করা যায়।

৫. উন্নত জাতের ষাঁড়ের বীর্য ব্যবহার করে ভালজাতের গরু পাওয়া যায়।

কৃত্রিম প্রজননের অসুবিধা

১.দক্ষ লোক দরকার হয়।

২. সুক্ষ ভাবে গরমের সময় নির্ণয় করতে হয়।

৩.ঠিকমতষাঁড়ের বীর্য বাছাই নাহলে কৃত্রিম প্রজননের উদেশ্য ব্যহত হয়।

৪. গরমগাভী সনাক্ত করা কঠিন হয়ে পড়ে।

প্রজননে গাভীর উপযুক্ত বয়স

১.দেশী জাতের বকনা প্রথম প্রজননের উপযুক্ত হয় ২-২.৫ বছর বয়সে।

২.উন্নত সংকর জাতের বকনা প্রথম প্রজননের উপযুক্ত হয় ১.৫-২ বছর বয়সে।

গাভী গরমহওয়া বা ঋতুকালের লক্ষন

১.গাভীর অস্থিরতা বাড়ে এবংগাভী ঘন ঘন ডাকে।

২. ঘন ঘন প্রস্রাব করে এব গাভীর দুথ কমে যায়।

পশুগর্ভবতী হওয়ার লক্ষন

১. ঋতু চক্র বন্ধ হয়ে যায়।